মেয়েদের স.হ.বা.সে চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের শারীরিক চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?

নারীদের চাহিদা

আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।

ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।

Pause

Mute
Remaining Time -9:37
Unibots.com

ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।

বিজ্ঞাপন
অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের চাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালোই কমে যায়।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
কত
চাহিদা,
থাকে
নারীদের চাহিদা
পর্যন্ত
বছর
বয়স!
মেয়েদের
লাইফস্টাইল
স.হ.বা.সে
Related Posts
শিশুর আঙুল চোষা

শিশুর আঙুল চোষার অভ্যাস দূর করবেন যেভাবে
September 15, 2025
কাঁচা মরিচ গাছ
কাঁচা মরিচ গাছ এই নিয়মে লাগালে হবে বাম্পার ফলন
September 15, 2025

মধু ভেজাল না খাঁটি
মধু ভেজাল না খাঁটি? সহজে বুঝার দারুন উপায়
September 15, 2025
লাইফস্টাইল
মুখের ছুলির দাগ দূর করার সহজ পদ্ধতি
July 26, 20243 Mins Read
Advertisement

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ছুলি এক ধরনের চর্মরোগ। এই রোগটি হলে ত্বকের উপর ফ্যাকাসে লাল বা বাদামী রংয়ের ছোট ছোট ফুঁসকুড়ির মতো ছাপ পড়ে। ছুলি হলে কখনও কখনও জ্বালা বা চুলকানির মতো অনুভূতির সৃষ্টি হয়। মুখে, কাঁধে, হাতে, পিঠের ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে ছুলি সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে মুখে ছুলির দাগ থাকলে বিব্রত বোধ করেন অনেকেই।

মুখের ছুলি

ছুলি নিরাময়ে একাধিক চিকিৎসা রয়েছে। যেগুলো ব্যায়বহুলও। তবে প্রাকৃতিক উপায়েও ছুলির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ছুলি নিরাময়ের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে, যেগুলো অত্যন্ত কার্যকরী। আসুন প্রাকৃতিক উপায়ে ছুলি নিরাময়ের পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

লেবুর রস দিয়ে মালিশ
ছুলি নিরাময়ের ক্ষেত্রে লেবুর রস অত্যন্ত কার্যকরী। লেবুর রসে চামড়ার রং হালকা করার উপাদান আছে তা ত্বকের গাঢ় দাগ দূর করতে সাহায্য করে। লেবুর রস আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে ভাল করে মালিশ করুন। ১৫-২০ মিনিট পর সামান্য উষ্ণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন অন্তত দু’বার এভাবে মালিশ করুন, উপকার পাবেন।

লেবু-চিনির স্ক্রাব
লেবুকে কাজে লাগিয়ে আরেকটি কার্যকর পদ্ধতি হল লেবুর স্ক্রাব। একটি লেবু মাঝখান থেকে কেটে নিয়ে অর্ধেক অংশের উপর আধা চামচ চিনি ছিটিয়ে নিন। তারপর এটি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে আলতো করে মালিশ করতে থাকুন। মিনিট দশেক মালিশ করার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহ দুয়েক নিয়মিত ব্যবহার করলে ছুলির সমস্যায় উপকৃত হবেন।

পেঁয়াজ
পেঁয়াজে থাকা এক্সফলিয়েটিভ উপাদান ছুলি নিরাময়ের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। একটি বড় মাপের পেঁয়াজ মাঝখান থেকে কেটে নিয়ে অর্ধেক অংশটি নিয়ে শরীরের ছুলি আক্রান্ত অংশে দিনে অন্তত দুই বার মালিশ করুন। যত দিন পর্যন্ত না ছুলির রং ফ্যাকাশে হচ্ছে, তত দিন এটি ব্যবহার করুন।

টমেটোর রস
প্রথমে একটি বড় ও পাকা টমেটো নিয়ে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। তারপর টমেটোটিকে ভাল করে চটকে নিয়ে শরীরের ছুলি আক্রান্ত অংশে লাগান। আঙ্গুল দিয়ে আলতোভাবে কিছুক্ষণ মালিশ করুন। ১৫-২০ মিনিট রেখে তারপর পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। তবে এটি ব্যবহারের কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত সাবান ব্যবহার করবেন না। দিনে অন্তত ২ বার করে সপ্তাহ দুয়েক এই পদ্ধতি কাজে লাগালে ছুলির দাগ অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়বে।

টক দই
টক দইয়ের সাহায্যেও ছুলির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। টক দইয়ের ল্যাক্টিক অ্যাসিড ছুলি দূর করতে খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। টাইরোসিনেজ নামের এনজাইম শরীরের মেলানিন ও অন্যান্য রঞ্জকের উপস্থিতির জন্য দায়ী। ল্যাক্টিক অ্যাসিড টাইরোসিনেজ এনজাইমের অতিরিক্ত উৎপাদনকে বাধা প্রদান করে। ফলে ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশন বাধাপ্রাপ্ত হয়। তিন চামচ টক দই নিয়ে একটি কটন বলের সাহায্যে শরীরের ছুলি আক্রান্ত অংশে লাগান এবং অন্তত মিনিট পনেরো রাখুন। তারপর সামান্য উষ্ণ পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। দিনে ৩-৪ বার এটি ব্যবহার করতে পারলে ছুলির সমস্যার সঙ্গে কমবে ব্রণ-ফুঁসকুড়ির সমস্যাও।

সৌরজগতে কি আরও একটি গ্রহ রয়েছে

ভেজিটেবল মাস্ক
দুই টুকরা শশা ও দুই টুকরা স্ট্রবেরি নিয়ে একসঙ্গে ভাল করে চটকে নিন। এবার এর সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ছুলির উপরে লাগিয়ে স্বাভাবিকভাবে শুকিয়ে নিন। মিশ্রণটি পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। ছুলির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সপ্তাহে অন্তত চারবার এই মাস্ক ব্যবহার করুন।