–
একজন নারী যখন পর্যাপ্ত ফোরপ্লে’র মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে উত্তেজিত হয়ে যান, তখন সঠিক পদ্ধতিতে লিঙ্গ সঞ্চালন করলে তাকে অল্প সময়েই অর্গাজমের শিখরে পৌঁছানো সম্ভব হয়।
এখানে ধাপে ধাপে কৌশলগতভাবে ব্যাখ্যা করছি—:
১. নারীর উত্তেজিত অবস্থার লক্ষণ চিহ্নিত করুন:
যোনি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ভেজা ও প্রসারিত থাকে।
শরীর গরম হয়ে যায়, নিঃশ্বাস দ্রুত হয়।
স্তনের বোঁটা শক্ত হয়ে থাকে।
কোমর সামনের দিকে উঠতে থাকে, বা নিজেই আপনাকে আকর্ষণ করে।
এই অবস্থায় প্রবেশ করানো সবচেয়ে আরামদায়ক এবং কার্যকর হয়।
২. সঠিক প্রবেশ ও সঞ্চালনের ভিত্তি:
→ প্রথমেই গতি নয়, গভীর সংবেদনশীল প্রবেশ করুন।
একেবারে ধীরে, সম্পূর্ণ ভালোবাসার ভঙ্গিতে প্রথম প্রবেশ দিন।
হাত দিয়ে কোমর বা উরু ধরে শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখুন।
৩. সাধারণ কৌশলসমূহ :
কৌশল ১: ছন্দময় গতিতে সঞ্চালন :
প্রথমে ধীর গতিতে, মাঝারি চাপ দিয়ে ৩–৫ বার ঠেলা দিন।
এরপর একটু গভীর ও জোরে ঠেলা দিন, যেন চাপ একটু বাড়ে।
৩টা ধীরে, ১টা জোরে—এই ধারা অনেক নারী পছন্দ করেন।
কৌশল ২: যোনিতে লিংগ ঘষুন :
শুধু ঠেলা দিয়ে ভিতরে-বাইরে নয়, লিঙ্গটিকে ভিতরে রেখে সামান্যভাবে ঘষুন, এতে ক্লাইটোরিস ও যোনির সামনের দেয়ালে একইসাথে চাপ পড়ে।
কৌশল ৩: G-Spot Target:
যোনির সামনের দেয়ালের দিকে (পেটের দিক) ২–৩ ইঞ্চি ভিতরে G-spot থাকে।
পেনিস সামান্য উপরের দিকে বাঁকিয়ে এই অংশে চাপ দিন। এই অংশে বারবার ছোঁয়া পেলে অনেক নারী দ্রুত অর্গাজমে পৌঁছান।
৪. যৌন আসন যা দ্রুত অর্গাজমে সহায়ক:
যৌন আসন বিশেষ সুবিধা
মিশনারী পজিশন : (পেটের উপর)চোখে চোখ রেখে সংবেদন বাড়ানো যায়।
ডগি স্টাইল: জি- স্পটে সরাসরি চাপ পড়ে।
কাউগার্ল পজিশন :নারী নিজের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
স্পুনিং :(পাশে শুয়ে)দীর্ঘ সময় আরামদায়ক চাপ এবং রোমান্টিক স্পর্শ।
৫.লিঙ্গ প্রবেশ চলাকালে হাতে/আঙ্গুলে ক্লাইটোরিসে হালকা ঘর্ষণ করুন।
অনেক নারীর জন্য এই ডুয়াল-স্টিমুলেশন অর্গাজমে পৌঁছার মূল চাবিকাঠি।
৬. উত্তেজক কথাবার্তা বলুন ও চোখে চোখ রাখুন।
মাঝেমধ্যে তার কানে মৃদু গলায় বলুন:
“তোমার শরীরের প্রতিটি স্পন্দনে আমি হারিয়ে যাচ্ছি…”
চোখে চোখ রেখে হাসুন, কিংবা কপালে চুমু দিন—তাতে তার মানসিক উত্তেজনা আরও বাড়ে
৭. অর্গাজমের সময় লক্ষণ :
নিঃশ্বাস খুব দ্রুত হয়ে যাবে।
যোনি সঙ্কুচিত হতে থাকবে।
সে হয়ত কিছু শব্দ করবে বা কথা বলবে না—এগুলো স্বাভাবিক।
তার শরীর কেঁপে উঠতে পারে।